পুতুলের গায়ে তুলির আঁচড়ে বিশ্বকাপের ট্রফি
বিশ্বকাপ উপলক্ষ্যে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে রাশিয়ায় ভিড় করছেন হাজার হাজার ফুটবল-প্রেমী। আসর শেষে বাড়ি ফেরার সময় সবাই হয়ত চাইবেন প্রিয়জনদের জন্য আকর্ষণীয় কিছু নিয়ে যেতে। এ বিষয়টি মাথায় রেখে নানা রং ও ডিজাইনের পুতুল তৈরি করেছেন নিঝনি নভগোরদ শহরের একদল কারিগর। রাশিয়া বিশ্বকাপের জন্য তৈরি এ স্মারকগুলোর নাম দেয়া হয়েছে ম্যাত্রিওস্কা। বিশ্বকাপের নিয়মিত আয়োজনে এবার থাকছে সে স্মারকগুলোর খবর।
কাঠ কেটে নিবির যত্ন আর ভালবাসায় স্মারক তৈরিতে ব্যস্ত এই কারিগররা। কারখানা থেকে নির্দিষ্ট আকৃতিতে কেটে আনার পর চলে রং আর তুলির খেলা। শিল্পী তার তুলির আচড়ে নানা রংয়ের নকশা একে তৈরি করছেন চমৎকার সব পুতুল। রাশিয়া বিশ্বকাপের জন্য তৈরি এই স্মারক পুতুলগুলোর নাম দেয়া হয়েছে ম্যাত্রিওস্কা।
প্রতিটি পুতুলের গায়েই ফুটিয়ে তোলা হয়েছে রাশিয়া বিশ্বকাপের ট্রফি, মাসকট নেকড়ে জাবিভাকা, রাশিয়া বিশ্বকাপের বিভিন্ন ভেন্যুসহ আকর্ষণীয় সব স্থানের ছবি। তবে, বিশ্বকাপের এই স্মারকগুলোকে আরো আকর্ষণীয় করে তুলতে প্রত্যেকটির গায়েই রাখা হয়েছে দেশটির জাতীয় ফুল চ্যামোমিলের ছবি।
ডেইজি ফুলের মত দেখতে চ্যামোমিলের পাপড়িগুলো সাদা আর মাঝের হলুদের সঙ্গে মিল রেখে স্মারকগুলোতেও ব্যবহার করা হয়েছে লাল, হলুদ, সবুজ, সাদা ও সোনালী রং। শুধু পুতুলই নয়, স্মারক হিসেবে তৈরি করা হয়েছে মগ, ব্যাগ, বিভিন্ন প্রাণী ও কাঠের তৈরি ফুলদানি।
বিশ্বকাপ মানেই বিশ্ববাসীর প্রাণের উৎসব। চার বছর ধরে প্রতিটি দেশের ফুটবল প্রেমীরা অপেক্ষা করেন এ উৎসবের জন্য। উৎসবের আবহকে আরও রঙ্গিন করতে চাই ভিন্ন কিছু। এ বিষয়টিকে মাথায় রেখেই এ স্মারক তৈরি করছে নিঝনি নভগোরদ শহরের একদল কারিগর।
কাঠ কেটে নিবির যত্ন আর ভালবাসায় স্মারক তৈরিতে ব্যস্ত এই কারিগররা। কারখানা থেকে নির্দিষ্ট আকৃতিতে কেটে আনার পর চলে রং আর তুলির খেলা। শিল্পী তার তুলির আচড়ে নানা রংয়ের নকশা একে তৈরি করছেন চমৎকার সব পুতুল। রাশিয়া বিশ্বকাপের জন্য তৈরি এই স্মারক পুতুলগুলোর নাম দেয়া হয়েছে ম্যাত্রিওস্কা।
প্রতিটি পুতুলের গায়েই ফুটিয়ে তোলা হয়েছে রাশিয়া বিশ্বকাপের ট্রফি, মাসকট নেকড়ে জাবিভাকা, রাশিয়া বিশ্বকাপের বিভিন্ন ভেন্যুসহ আকর্ষণীয় সব স্থানের ছবি। তবে, বিশ্বকাপের এই স্মারকগুলোকে আরো আকর্ষণীয় করে তুলতে প্রত্যেকটির গায়েই রাখা হয়েছে দেশটির জাতীয় ফুল চ্যামোমিলের ছবি।
ডেইজি ফুলের মত দেখতে চ্যামোমিলের পাপড়িগুলো সাদা আর মাঝের হলুদের সঙ্গে মিল রেখে স্মারকগুলোতেও ব্যবহার করা হয়েছে লাল, হলুদ, সবুজ, সাদা ও সোনালী রং। শুধু পুতুলই নয়, স্মারক হিসেবে তৈরি করা হয়েছে মগ, ব্যাগ, বিভিন্ন প্রাণী ও কাঠের তৈরি ফুলদানি।
বিশ্বকাপ মানেই বিশ্ববাসীর প্রাণের উৎসব। চার বছর ধরে প্রতিটি দেশের ফুটবল প্রেমীরা অপেক্ষা করেন এ উৎসবের জন্য। উৎসবের আবহকে আরও রঙ্গিন করতে চাই ভিন্ন কিছু। এ বিষয়টিকে মাথায় রেখেই এ স্মারক তৈরি করছে নিঝনি নভগোরদ শহরের একদল কারিগর।
No comments
Post a Comment