রোনালদোর হ্যাট্রিকে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিতে রিয়াল
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর হ্যাট্রিকে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে উঠেছে রিয়াল মাদ্রিদ। ফিলিপ লামের চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শেষ ম্যাচে, বায়ার্ন মিউনিখকে ৪-২ গোলে হারিয়েছে জিদানের দল। দুই লেগ মিলিয়ে ৬-৩ গোলের দাপুটে জয় পেয়েছে মাদ্রিদিস্তানরা। এ ম্যাচে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে প্রথম ফুটবলার হিসেবে গোলের সেঞ্চুরি পূর্ণ করেছেন রোনালদো।
বুন্দেসলিগার একরকম অলিখিত রাজা তারা। তবে, উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগে, গেল তিন মৌসুম ধরেই বায়ার্ন মিউনিখের বিদায়ের কারিগর হয়ে আছে স্প্যানিশ ক্লাবগুলো। ২০১৩-১৪ মৌসুমে রিয়াল মাদ্রিদ, এরপর বার্সেলোনা আর গেল মৌসুমে অ্যাতলেটিকো মাদ্রিদ। কোন মন্ত্রবলেই স্পেন জুজু তাড়াতে পারছেনা বায়ার্ন মিউনিখ।
এবারো আবারো কোয়ার্টার ফাইনালে প্রতিপক্ষ সেই রিয়াল মাদ্রিদ। প্রথম লেগে হেরে যাওয়ায়, সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে বড় জয়ের নেশায় ক্ষুধার্ত বাঘের মত হয়েছিলো বাভারিয়ানরা। কিন্তু প্রতিপক্ষ বর্তমান চ্যাম্পিয়ন রিয়াল মাদ্রিদ শুরু থেকেই কোন ছাড় দেয়নি অতিথিদের।
২৬ মিনিটেই স্বাগতিকদের আনন্দে ভাসানোর সুযোগ পেয়েছিলেন ড্যানি কারবাহাল। কিন্তু নয়ারের দৃড়তায় রক্ষা পায় বায়ার্ন। আক্রমণ আর পাল্টা আক্রমণে সময় গড়ালেও, প্রথমার্ধে গোলের সৌরভ ছড়াতে পারেনি কোন দল।
৫৩ মিনিটে ডি বক্সে ঢোকা রোবেনকে অবৈধভাবে ফাউল করেন ক্যাসেমিরো। আর তাতেই পেনাল্টি থেকে গোল করে বায়ার্নকে এগিয়ে নেন ইনজুরি থেকে ফেরা স্ট্রাইকার রবার্ট লেওয়ানডস্কি।
তবে, লিড বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারেনি অতিথিরা। ৭৬ মিনিটে ক্যাসেমিরোর সহায়তায় গোল করে সমতা ফেরান ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। আনন্দে উন্মাতাল পুরো বার্নাব্যু। সে সঙ্গে অপেক্ষা রোনালদোর চ্যাম্পিয়ন্স লিগে শততম গোলের।
তবে, এক মিনিট পরই আত্মঘাতী গোল করে বায়ার্নকে লিড উপহার দেন সার্জিও রামোস। নাটকীয়তায় মোর নেয় ম্যাচ। ৮৪ মিনিটে ভিদাল দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়লে দশ জনের দলে পরিণত হয় বায়ার্ন। নির্ধারিত সময় ৩-৩ গোলে, সমতায় থাকলে ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে।
এ সময়ে বার্নাব্যু যেন খুঁজে পেলো ভিন্ন এক রোনালদোকে। ৭৮ হাজার দর্শককে একরকম মন্ত্রমুগ্ধের মত মাতিয়ে রাখেন সিআর সেভেন। ১০৪ মিনিটে মার্সেলোর ক্রসে গোল করে, শততম গোলের মাইলফলক স্পর্শ করেন রোনালদো। ৫ মিনিট পরই আবারো দুর্দান্ত গোলে হ্যাট্রিক পূর্ণ করেন সি আর সেভেন। শেষ দিকে মার্কো আসেনসিও, গোল করলেও দুই লেগ মিলিয়ে ৬-৩ গোলের বড় জয়ে সেমিতে পা রাখে রিয়াল মাদ্রিদ।
বুন্দেসলিগার একরকম অলিখিত রাজা তারা। তবে, উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগে, গেল তিন মৌসুম ধরেই বায়ার্ন মিউনিখের বিদায়ের কারিগর হয়ে আছে স্প্যানিশ ক্লাবগুলো। ২০১৩-১৪ মৌসুমে রিয়াল মাদ্রিদ, এরপর বার্সেলোনা আর গেল মৌসুমে অ্যাতলেটিকো মাদ্রিদ। কোন মন্ত্রবলেই স্পেন জুজু তাড়াতে পারছেনা বায়ার্ন মিউনিখ।
এবারো আবারো কোয়ার্টার ফাইনালে প্রতিপক্ষ সেই রিয়াল মাদ্রিদ। প্রথম লেগে হেরে যাওয়ায়, সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে বড় জয়ের নেশায় ক্ষুধার্ত বাঘের মত হয়েছিলো বাভারিয়ানরা। কিন্তু প্রতিপক্ষ বর্তমান চ্যাম্পিয়ন রিয়াল মাদ্রিদ শুরু থেকেই কোন ছাড় দেয়নি অতিথিদের।
২৬ মিনিটেই স্বাগতিকদের আনন্দে ভাসানোর সুযোগ পেয়েছিলেন ড্যানি কারবাহাল। কিন্তু নয়ারের দৃড়তায় রক্ষা পায় বায়ার্ন। আক্রমণ আর পাল্টা আক্রমণে সময় গড়ালেও, প্রথমার্ধে গোলের সৌরভ ছড়াতে পারেনি কোন দল।
৫৩ মিনিটে ডি বক্সে ঢোকা রোবেনকে অবৈধভাবে ফাউল করেন ক্যাসেমিরো। আর তাতেই পেনাল্টি থেকে গোল করে বায়ার্নকে এগিয়ে নেন ইনজুরি থেকে ফেরা স্ট্রাইকার রবার্ট লেওয়ানডস্কি।
তবে, লিড বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারেনি অতিথিরা। ৭৬ মিনিটে ক্যাসেমিরোর সহায়তায় গোল করে সমতা ফেরান ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। আনন্দে উন্মাতাল পুরো বার্নাব্যু। সে সঙ্গে অপেক্ষা রোনালদোর চ্যাম্পিয়ন্স লিগে শততম গোলের।
তবে, এক মিনিট পরই আত্মঘাতী গোল করে বায়ার্নকে লিড উপহার দেন সার্জিও রামোস। নাটকীয়তায় মোর নেয় ম্যাচ। ৮৪ মিনিটে ভিদাল দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়লে দশ জনের দলে পরিণত হয় বায়ার্ন। নির্ধারিত সময় ৩-৩ গোলে, সমতায় থাকলে ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে।
এ সময়ে বার্নাব্যু যেন খুঁজে পেলো ভিন্ন এক রোনালদোকে। ৭৮ হাজার দর্শককে একরকম মন্ত্রমুগ্ধের মত মাতিয়ে রাখেন সিআর সেভেন। ১০৪ মিনিটে মার্সেলোর ক্রসে গোল করে, শততম গোলের মাইলফলক স্পর্শ করেন রোনালদো। ৫ মিনিট পরই আবারো দুর্দান্ত গোলে হ্যাট্রিক পূর্ণ করেন সি আর সেভেন। শেষ দিকে মার্কো আসেনসিও, গোল করলেও দুই লেগ মিলিয়ে ৬-৩ গোলের বড় জয়ে সেমিতে পা রাখে রিয়াল মাদ্রিদ।
No comments
Post a Comment