শুভ জন্মদিন, শচীন টেন্ডুলকার!
দীর্ঘ ২৪ বছর পুরো ক্রিকেটবিশ্ব দাপিয়েছেন শচীন টেন্ডুলকার। মাত্র ১৬
বছর বয়সে অভিষেকের পর নিজের জাত চিনিয়ে হয়ে উঠেছেন সর্বকালের অন্যতম সেরা
ক্রিকেটার। স্কুলে পড়ার সময় যখন ৩২৬ রানের অপরাজিত ইনিংসটি খেলেছিলেন, তখনই
শোরগোল উঠেছিল ভারতের ক্রিকেট অঙ্গনে। সেই বিস্ময় বালক পরে অসংখ্য বিস্ময়
ছড়িয়েছেন ক্রিকেট দুনিয়ায়। তাঁর কল্যাণেই ক্রিকেটপ্রেমীরা দেখেছেন বিস্ময়কর
সব মাইলফলক, যা এখনো আছে সবার ধরাছোঁয়ার বাইরে।
দুই যুগের ক্রিকেট ক্যারিয়ারে টেস্ট ও ওয়ানডেতে সবচেয়ে বেশি রান, শতকের রেকর্ড এখনো আছে টেন্ডুলকারের দখলে। সব মিলিয়ে ১০০টি শতকের রেকর্ডও বিস্ময় জাগায় ক্রীড়াপ্রেমীদের মনে। ২০১২ সালে ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়ে ফেলেছেন লিটল মাস্টার। কিন্তু তাঁর বন্দনায় এখনো মুখর ক্রিকেটবিশ্ব। আজ কিংবদন্তি এই ক্রিকেটারের জন্মদিন উপলক্ষে তুলে ধরা হলো টেন্ডুলকারকে নিয়ে বিশ্বখ্যাত ক্রিকেটারদের কিছু বিখ্যাত উক্তি :
বিখ্যাত ক্রিকেট সাংবাদিক ও লেখক জন উডকক : মশাইরা, শচীনই আমার দেখা সবচেয়ে ভালো ব্যাটসম্যান। আর আমি আপনাদের অনেকের মতো না। আমি ডন ব্রাডম্যানের খেলা দেখেছি।
অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি ব্যাটসম্যান স্যার ডন ব্রাডম্যান : শচীনকে ব্যাটিং করতে দেখলে আমি তার মধ্যে নিজের ছায়া দেখতে পাই।
জিম্বাবুয়ের সাবেক তারকা ক্রিকেটার অ্যান্ডি ফ্লাওয়ার : পৃথিবীতে দুই ধরনের ব্যাটসম্যান আছে। একদিকে শচীন টেন্ডুলকার, অন্যদিকে বাকিরা।
ভারতের কিংবদন্তি ও শচীনের সতীর্থ রাহুল দ্রাবিড় : আমার নাতিপুতিরা যদি এই কথা মনে নাও রাখে যে আমি টেস্ট ও ওয়ানডেতে ১০ হাজার রান করেছি; তারপরও তারা এটা মনে রাখবে যে আমি শচীনের সঙ্গে একই দলে খেলেছি।
অস্ট্রেলিয়ার সাবেক তারকা ক্রিকেটার ম্যাথু হেইডেন : আমি ঈশ্বরকে দেখেছি। তিনি ভারতের হয়ে চার নম্বরে ব্যাট করতে নামেন!
শ্রীলঙ্কার সাবেক অধিনায়ক অর্জুনা রানাতুঙ্গা : শচীনকে আউট করতে পারলে ম্যাচ জয়ের কাজ অর্ধেক এগিয়ে যায়।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের কিংবদন্তি ব্যাটসম্যান ব্রায়ান লারা : পৃথিবীতে একজনই ক্রিকেটার আছেন, যাঁর ব্যাটিং দেখার জন্য আমি টিকেট কেটে গ্যালারিতে বসে থাকতে রাজি। তিনি শচীন টেন্ডুলকার।
অস্ট্রেলিয়ার সাবেক অধিনায়ক মার্ক টেলর : আমরা ভারত নামের কোনো দলের কাছি হারিনি। আমরা হেরেছি শচীন টেন্ডুলকারের কাছে।
ইংল্যান্ডের সাবেক ক্রিকেটার ও ধারাভাষ্যকার পিটার রিবক : দিল্লি থেকে সিমলা যাওয়ার পথে একটা স্টেশনে ট্রেন কিছুক্ষণের জন্য থেমেছিল। শচীন তখন ছিলেন শতকের কাছাকাছি। ব্যাট করছিলেন ৯৮ রান নিয়ে। পুরো ট্রেনের যাত্রী ও রেল কর্মকর্তারা চেয়েছিলেন যেন ট্রেনটা কিছুক্ষণ পরে ছাড়ে। তারা টেন্ডুলকারের শতক পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে চান। এই মানুষরা ভারতে সময় থামিয়ে দিতে পারেন।
ভারতের কিংবদন্তি স্পিনার অনীল কুম্বলে : আমি খুবই ভাগ্যবান যে শচীনকে আমার শুধু অনুশীলনের সময়ই বল করতে হয়।
পাকিস্তানের বিশ্বকাপজয়ী কিংবদন্তি ওয়াসিম আকরাম : শচীনের মতো ক্রিকেটার একজনমে একবারই দেখা যায়। আর তাঁর সময়ে খেলতে পারার জন্য আমি নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করি।
১৯৮৯ সালে মাত্র ১৬ বছর বয়সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেকের পর প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শচীন খেলেছেন ২০০টি টেস্ট ম্যাচ। ৫১টি শতকসহ করেছেন ১৫,৯২১ রান। আর ৪৬৩টি ওয়ানডে খেলে ৪৯টি শতকসহ করেছেন ১৮,৪২৬ রান।
দুই যুগের ক্রিকেট ক্যারিয়ারে টেস্ট ও ওয়ানডেতে সবচেয়ে বেশি রান, শতকের রেকর্ড এখনো আছে টেন্ডুলকারের দখলে। সব মিলিয়ে ১০০টি শতকের রেকর্ডও বিস্ময় জাগায় ক্রীড়াপ্রেমীদের মনে। ২০১২ সালে ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়ে ফেলেছেন লিটল মাস্টার। কিন্তু তাঁর বন্দনায় এখনো মুখর ক্রিকেটবিশ্ব। আজ কিংবদন্তি এই ক্রিকেটারের জন্মদিন উপলক্ষে তুলে ধরা হলো টেন্ডুলকারকে নিয়ে বিশ্বখ্যাত ক্রিকেটারদের কিছু বিখ্যাত উক্তি :
বিখ্যাত ক্রিকেট সাংবাদিক ও লেখক জন উডকক : মশাইরা, শচীনই আমার দেখা সবচেয়ে ভালো ব্যাটসম্যান। আর আমি আপনাদের অনেকের মতো না। আমি ডন ব্রাডম্যানের খেলা দেখেছি।
অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি ব্যাটসম্যান স্যার ডন ব্রাডম্যান : শচীনকে ব্যাটিং করতে দেখলে আমি তার মধ্যে নিজের ছায়া দেখতে পাই।
জিম্বাবুয়ের সাবেক তারকা ক্রিকেটার অ্যান্ডি ফ্লাওয়ার : পৃথিবীতে দুই ধরনের ব্যাটসম্যান আছে। একদিকে শচীন টেন্ডুলকার, অন্যদিকে বাকিরা।
ভারতের কিংবদন্তি ও শচীনের সতীর্থ রাহুল দ্রাবিড় : আমার নাতিপুতিরা যদি এই কথা মনে নাও রাখে যে আমি টেস্ট ও ওয়ানডেতে ১০ হাজার রান করেছি; তারপরও তারা এটা মনে রাখবে যে আমি শচীনের সঙ্গে একই দলে খেলেছি।
অস্ট্রেলিয়ার সাবেক তারকা ক্রিকেটার ম্যাথু হেইডেন : আমি ঈশ্বরকে দেখেছি। তিনি ভারতের হয়ে চার নম্বরে ব্যাট করতে নামেন!
শ্রীলঙ্কার সাবেক অধিনায়ক অর্জুনা রানাতুঙ্গা : শচীনকে আউট করতে পারলে ম্যাচ জয়ের কাজ অর্ধেক এগিয়ে যায়।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের কিংবদন্তি ব্যাটসম্যান ব্রায়ান লারা : পৃথিবীতে একজনই ক্রিকেটার আছেন, যাঁর ব্যাটিং দেখার জন্য আমি টিকেট কেটে গ্যালারিতে বসে থাকতে রাজি। তিনি শচীন টেন্ডুলকার।
অস্ট্রেলিয়ার সাবেক অধিনায়ক মার্ক টেলর : আমরা ভারত নামের কোনো দলের কাছি হারিনি। আমরা হেরেছি শচীন টেন্ডুলকারের কাছে।
ইংল্যান্ডের সাবেক ক্রিকেটার ও ধারাভাষ্যকার পিটার রিবক : দিল্লি থেকে সিমলা যাওয়ার পথে একটা স্টেশনে ট্রেন কিছুক্ষণের জন্য থেমেছিল। শচীন তখন ছিলেন শতকের কাছাকাছি। ব্যাট করছিলেন ৯৮ রান নিয়ে। পুরো ট্রেনের যাত্রী ও রেল কর্মকর্তারা চেয়েছিলেন যেন ট্রেনটা কিছুক্ষণ পরে ছাড়ে। তারা টেন্ডুলকারের শতক পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে চান। এই মানুষরা ভারতে সময় থামিয়ে দিতে পারেন।
ভারতের কিংবদন্তি স্পিনার অনীল কুম্বলে : আমি খুবই ভাগ্যবান যে শচীনকে আমার শুধু অনুশীলনের সময়ই বল করতে হয়।
পাকিস্তানের বিশ্বকাপজয়ী কিংবদন্তি ওয়াসিম আকরাম : শচীনের মতো ক্রিকেটার একজনমে একবারই দেখা যায়। আর তাঁর সময়ে খেলতে পারার জন্য আমি নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করি।
১৯৮৯ সালে মাত্র ১৬ বছর বয়সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেকের পর প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শচীন খেলেছেন ২০০টি টেস্ট ম্যাচ। ৫১টি শতকসহ করেছেন ১৫,৯২১ রান। আর ৪৬৩টি ওয়ানডে খেলে ৪৯টি শতকসহ করেছেন ১৮,৪২৬ রান।
No comments
Post a Comment