রাশিয়া বিশ্বকাপে ‘সহিংসতার উৎসব’ হতে পারে!
এই
গ্রীষ্মেই বসতে যাচ্ছে রাশিয়া বিশ্বকাপ। পুরো পৃথিবী অধীর আগ্রহে অপেক্ষা
করছে এ টুর্নামেন্টের জন্য। অনেক চড়াই-উতরাইয়ের মাধ্যমে বাছাই পর্বের কঠিন
পর্ব টপকে যারা বিশ্বকাপে জায়গা করে নিয়েছে, তাদের জন্য বিশ্বকাপ বাড়তি
আনন্দ। তবে এমন আনন্দের মধ্যে কিছু বিতর্কিত ঘটনাও রয়েছে। তেমনই
অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে এবার রাশিয়া বিশ্বকাপে নিজেদের দেশের পতাকা না
ওড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইংল্যান্ডের ভক্ত ও সমর্থকরা।
২০১৬ সালের ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে ফ্রান্সে ইংল্যান্ড ও রাশিয়ার ম্যাচের পর ভক্তদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এটা অবশ্য প্রথম নয়। রাশিয়ার সঙ্গে ইংল্যান্ডের শত্রুতা পুরোনো। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকেই তাদের সম্পর্কের অবনতি ঘটে।
দক্ষিণ ইয়র্কশায়ার পুলিশের প্রধান কনস্টেবল মার্ক রবার্টস বলেন, ‘পতাকা ওড়ানো মানে মনোযোগ আকর্ষণ করা এবং নিজের প্রতি বিপদ ডেকে আনা।’
পুলিশপ্রধানের এমন কথায়ই ধারণা করা যায়, বেশ সংঘবদ্ধ আক্রমণ হতে পারে ইংলিশ ফ্যানদের ওপর। গত বছরের শেষের দিকে বিবিসি একটি ডকুমেন্টারি প্রকাশ করে, যেখানে আশঙ্কা করা হয় এই গ্রীষ্মে রাশিয়ায় ঝামেলা অনিবার্য হয়ে উঠতে পারে। এমনও ধারণা করা হয়, এখানে ‘সহিংসতার উৎসব’ হতে পারে।
পুলিশপ্রধান বলেছেন, ‘সমর্থকদের সতর্ক হওয়া উচিত এবং আমাদেরও ঐতিহ্যগত সংবেদশীলতা দেখাতে হবে। আমরা আশা করি, অন্যান্য দেশের সমর্থকরা এখানে এসে অসদাচরণ করবে না।’
তিনি আরো বলেন, ‘সবচেয়ে বাজে ব্যাপার হচ্ছে, নেশাগ্রস্ত হুজুগে ভক্তদের আচরণ ইংলিশ সমর্থকদের প্রতি বাজে ধারণা সৃষ্টি করে। এবং এই বাজে ধারণার প্রতিক্রিয়া দেখানো হয় যখন টিম দেশের বাইরে খেলতে যায়।’
২০১৬ সালের ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে ফ্রান্সে ইংল্যান্ড ও রাশিয়ার ম্যাচের পর ভক্তদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এটা অবশ্য প্রথম নয়। রাশিয়ার সঙ্গে ইংল্যান্ডের শত্রুতা পুরোনো। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকেই তাদের সম্পর্কের অবনতি ঘটে।
দক্ষিণ ইয়র্কশায়ার পুলিশের প্রধান কনস্টেবল মার্ক রবার্টস বলেন, ‘পতাকা ওড়ানো মানে মনোযোগ আকর্ষণ করা এবং নিজের প্রতি বিপদ ডেকে আনা।’
পুলিশপ্রধানের এমন কথায়ই ধারণা করা যায়, বেশ সংঘবদ্ধ আক্রমণ হতে পারে ইংলিশ ফ্যানদের ওপর। গত বছরের শেষের দিকে বিবিসি একটি ডকুমেন্টারি প্রকাশ করে, যেখানে আশঙ্কা করা হয় এই গ্রীষ্মে রাশিয়ায় ঝামেলা অনিবার্য হয়ে উঠতে পারে। এমনও ধারণা করা হয়, এখানে ‘সহিংসতার উৎসব’ হতে পারে।
পুলিশপ্রধান বলেছেন, ‘সমর্থকদের সতর্ক হওয়া উচিত এবং আমাদেরও ঐতিহ্যগত সংবেদশীলতা দেখাতে হবে। আমরা আশা করি, অন্যান্য দেশের সমর্থকরা এখানে এসে অসদাচরণ করবে না।’
তিনি আরো বলেন, ‘সবচেয়ে বাজে ব্যাপার হচ্ছে, নেশাগ্রস্ত হুজুগে ভক্তদের আচরণ ইংলিশ সমর্থকদের প্রতি বাজে ধারণা সৃষ্টি করে। এবং এই বাজে ধারণার প্রতিক্রিয়া দেখানো হয় যখন টিম দেশের বাইরে খেলতে যায়।’
No comments
Post a Comment