গাড়ির ছাদে গর্ত, টেন্ডুলকারের সুখস্মৃতি
বিশ্বকাপ জেতার রাতেই শচীন টেন্ডুলকার আবিষ্কার করেছিলেন নিজের গাড়ির
ছাদে অনেকগুলো গর্ত, তারপরও কোনো বিকারই ছিলনা তাঁর। বরং সেই গর্তগুলোকেই
নিজের জীবনের সবচেয়ে বড় সুখের স্মৃতি হিসেবেই ভাবেন ভারতীয় এই কিংবদন্তি
ব্যাটসম্যান।
নিজের ক্যারিয়ারের প্রথম বিশ্বকাপটা সেদিনই জিতেছেন শচীন। আর আবেগী দর্শক ভক্তরা আনন্দে লাফিয়েছিল এই ব্যাটিং মায়েস্ত্রোর গাড়ির উপরেই! অবশ্য সেটা যে ভালোবাসারই বহিঃপ্রকাশ সে ভালোই বোঝেন শচীন। তাই তো জন্মদিনের আগের দিন সোমবার এক বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে সে গর্তগুলোকে শচীন আখ্যা দিয়েছেন ‘সুখের গর্ত’ নামে।
আজ মঙ্গলবারই ৪৫ বছর বয়সে পা দিয়েছেন শচীন। ঠিক তাঁর আগের রাতেই বিশ্বকাপ জয়ের সে রাতের স্মৃতি রোমন্থন করতে গিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সেঞ্চুরির সেঞ্চুরি হাঁকানো এই ব্যাটসম্যান বলেন, ‘বিশ্বকাপ জয়ের সে রাতে অঞ্জলি (শচীনের স্ত্রী) মাঠে আসেনি। পরে আমি তাঁকে ফোন করে আসতে বলি। রাস্তায় তখন ভক্তরা নেচে, গেয়ে, গাড়ির উপর লাফিয়ে আনন্দ করছিল।’
তবে দেশের সবচেয়ে বড় তারকার গাড়িটা ছিল দর্শকদের চেনা। শচীন বলেন, ‘সে যখন আসছিল, তখন তাঁর গাড়ি সমর্থকদের আনন্দ মিছিলের মাঝে পড়ে যায়। ভক্তরা আমার গাড়ি চিনতে পারে এবং বলে এ গাড়িকে ছোঁয়াও যাবে না। অবশ্য অঞ্জলি নেমে যাওয়ার পর তারা আমার গাড়ির উপর উঠেও লাফিয়েছিল, তাতে গাড়ির ছাদে গভীর গর্তের সৃষ্টি হয়। কিন্তু আজও আমি যখন সে গর্তগুলোর দিকে তাকাই আমার কাছে সেগুলোকে সুখের স্মৃতিই মনে হয়। আমি সেগুলোকে ‘সুখের গর্ত’ বলি।
কপিল দেব যখন বিশ্বকাপের ট্রফি উঁচিয়ে ধরেন লর্ডসের মাঠে শচীন টেন্ডুলকারের বয়স তখন মাত্র ১০। ক্রিকেট খেলাটা টেন্ডুলকার শুরুই করেছিলেন স্বপ্ন থেকে, দেশের হয়ে লিটল মাস্টার জিততে চেয়েছিলেন বিশ্বকাপ। টানা ছয় আসরে মাঠে নেমে শেষমেশ ২০১১ সালে পূরণ হয়েছিল শচীনের স্বপ্ন।
নিজের ক্যারিয়ারের প্রথম বিশ্বকাপটা সেদিনই জিতেছেন শচীন। আর আবেগী দর্শক ভক্তরা আনন্দে লাফিয়েছিল এই ব্যাটিং মায়েস্ত্রোর গাড়ির উপরেই! অবশ্য সেটা যে ভালোবাসারই বহিঃপ্রকাশ সে ভালোই বোঝেন শচীন। তাই তো জন্মদিনের আগের দিন সোমবার এক বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে সে গর্তগুলোকে শচীন আখ্যা দিয়েছেন ‘সুখের গর্ত’ নামে।
আজ মঙ্গলবারই ৪৫ বছর বয়সে পা দিয়েছেন শচীন। ঠিক তাঁর আগের রাতেই বিশ্বকাপ জয়ের সে রাতের স্মৃতি রোমন্থন করতে গিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সেঞ্চুরির সেঞ্চুরি হাঁকানো এই ব্যাটসম্যান বলেন, ‘বিশ্বকাপ জয়ের সে রাতে অঞ্জলি (শচীনের স্ত্রী) মাঠে আসেনি। পরে আমি তাঁকে ফোন করে আসতে বলি। রাস্তায় তখন ভক্তরা নেচে, গেয়ে, গাড়ির উপর লাফিয়ে আনন্দ করছিল।’
তবে দেশের সবচেয়ে বড় তারকার গাড়িটা ছিল দর্শকদের চেনা। শচীন বলেন, ‘সে যখন আসছিল, তখন তাঁর গাড়ি সমর্থকদের আনন্দ মিছিলের মাঝে পড়ে যায়। ভক্তরা আমার গাড়ি চিনতে পারে এবং বলে এ গাড়িকে ছোঁয়াও যাবে না। অবশ্য অঞ্জলি নেমে যাওয়ার পর তারা আমার গাড়ির উপর উঠেও লাফিয়েছিল, তাতে গাড়ির ছাদে গভীর গর্তের সৃষ্টি হয়। কিন্তু আজও আমি যখন সে গর্তগুলোর দিকে তাকাই আমার কাছে সেগুলোকে সুখের স্মৃতিই মনে হয়। আমি সেগুলোকে ‘সুখের গর্ত’ বলি।
কপিল দেব যখন বিশ্বকাপের ট্রফি উঁচিয়ে ধরেন লর্ডসের মাঠে শচীন টেন্ডুলকারের বয়স তখন মাত্র ১০। ক্রিকেট খেলাটা টেন্ডুলকার শুরুই করেছিলেন স্বপ্ন থেকে, দেশের হয়ে লিটল মাস্টার জিততে চেয়েছিলেন বিশ্বকাপ। টানা ছয় আসরে মাঠে নেমে শেষমেশ ২০১১ সালে পূরণ হয়েছিল শচীনের স্বপ্ন।
No comments
Post a Comment